ডন ডেস্ক:-
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা বটতৈল ইউনিয়নের ৪নং ওয়াড বটতৈল চারমাইল হাইওয়ে টু বটতৈল নতুন পাড়া ঈদগাহ গৌরস্থান পযর্ন্ত এলজিইডি বাস্তবায়নে ৩৭৫ মিটার দৈর্ঘ প্রকল্প চালু যার ব্যয় মুল্য ২৬ লক্ষ টাকার মত।কুষ্টিয়া উন্নয়নের রুপকার মাননীয় সাংসদ সদস্য মাহাবুব উল আলম হানিফ এমপি প্রকৌশলী ও ঠিকাদারদের বার বার টেকসই মজমুত রাস্তার নির্দেশ দিলেও তার কথা অমান্য করে হরিলুট চালিয়ে যাচ্ছে এক শ্রেনীর দিকাদার ও প্রকৌশলী যার দোষ বহন করতে হচ্ছে মাননীয় সাংসদ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে।দেশ জাতীয় কাছে খুন্ন হতে হচ্ছে দলিও সাংসদ ও প্রধানমন্ত্রী কে।গত ০৫/০৬/২১ ইং তারিখে স্থানীয় জনগনের মাধ্যমে জানতে পারি ২,৩ নং ইটের আদলা দিয়ে তৈরী করছে খোয়া দ্রুত সেখানে গেলে দেখি লেবাররা খোয়া তৈরী করছে ৩ নং আদলা দিয়ে তাদের সাথে কথা বললে তারা জানাই সরকারি কাজ এমনি হয় কিন্তু বাজেটে উল্লেখ আছে ১নং পিকেট,এ বিষয় সাবঠিকাদার আজম এর সাথে কথা বললে তিনি প্রথমে অশিকার করলেও পড়ে শিকার করে বলে ভুল করে দুই গাড়ি মাল খারাপ এসেছে আর আসবেনা অনেক টাকা দিয়ে কাজ কিনেছি।পড়ে তরিঘরি করে ১ নং ফরমা ইট নিয়ে এসে ঢেলে ২ নং আদলার খোয়া ঢেঁকে ফেলে। আজ আবরো জানতে পাড়ি যে এলজিএস পির কাজ গুড়িয়ে দিয়ে তৈরী হচ্ছে রাস্তা ঘটনা স্হলে উপস্থিত হলে দেখি রাস্তা গুড়িয়ে তিন ফিট খনন করে রেখেছে।জনগন না খেয়ে থাকলেও বাজেটের রাস্তার টাকা যেন রাহব বোয়ালদের হাতে রাস্তার ডিজাইন ঘুরে উল্টো দিকে,জনগনের টাকা যেন দূর্নীতি কারিদের হাতে।স্হানিয়রা বলে রাস্তার ডিজাইন হাইওয়ে টু খালেকের ইট ভাটা পর্যন্ত থাকলেও তা চলে গেছে উল্টো দিকে এলজিএস পির কাজের উপর দিয়ে।কিভাবে হল তা বোধগম্য হয়। এ বিষয় সদর উপজেলা প্রকৌশলী জহুরুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলে এমপিওর কাজ যা ইচ্ছে তাই করতে পারে পরে তিনি জানান ইট ও সলিং এর দাম ধরিয়ে দেওয়া হবে। এলজিএসপির কাজ গুড়িয়ে দেওয়ার বিষয় বটতৈল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম এ মমিন মন্ডল সাথে কথা বললে তিনি জানান আমি জানি গোড়স্হান পর্যন্ত কাজ হবে কিন্তু এলজিএস পির কাজ ভেঙে দিয়ে কাজ করছে তা আমার জানা নেই তবে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা গ্রহন করবো।