ডন ডেস্ক:-
ভেড়ামারায় সব দোকান কারখানা বন্ধ। খোলা শুধু পাবনা সুইটস এর কারখানা সংলগ্ন শাখা।। যেখান থেকে মশারির মধ্যে রাখা মিষ্টি দেদারসে বিক্রি।
গোপনে মিষ্টি বানাচ্ছিল পাবনা সুইটস। মণ মণ মিষ্টি। কাস্টমার হান্টিং এর অভিনব কৌশল। মুল দোকানের মুখ থেকে খরিদ্দার ডেকে নিয়ে গিয়ে কারখানায় মিষ্টির আড়ৎ পর্যন্ত। দোকানের পিছনেই বাড়ি ও বাড়িতেই মিষ্টির কারখানা এইরুপ অবস্থানগত সুবিধার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে যেখান থেকে মাস্ক বিহীন শিশু, বয়স্ক, তরুন যেই আসুক না কেন তার কাছেই মিষ্টি বিক্রয় ও কারখানা চলমান দেখা যায়। সংবাদপত্র ‘র রেকি, গোপন সংবাদ অন্যান্য মিষ্টি দোকানদার, আইনের খেসারতে পড়া পেশাদারদের দৃষ্টি আকর্ষণ এর প্রেক্ষিতে আজ সেখানে ক্রেতা সেজে লাইভ ক্যামেরা অন করে বাস্তব চিত্র দেখানো হয়। এসময় সেখানে একজনকে তথ্য সংগ্রহে রীতিমতো অসহযোগিতা শুধু নয় সর্ব প্রকারে থামানোর চেষ্টা করে সে ক্যামেরা। লাইভ সেই ভিডিওতে প্রশাসনের তাৎক্ষণিক দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করা হয়। পরবর্তীতে প্রতিবেদক বিষয়টি সদাশয় ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়কে মোবাইল ফোন মাধ্যমে অবগত করেন এবং প্রতিবেদক তাৎক্ষণিক ভেড়ামারা থানয় স্বশ্বরিরে উপস্থিত হন এবং অফিসার ইনচার্জ ইন্সপেক্টর জনাব মজিবুর রহমান এর সাক্ষাৎ পান ও তাকে জ্ঞাত করেন। এই খোলা থাকা এমন এক সময়ে ঘটছে যখন কঠোর লক ডাউন আরোপিত রয়েছে। এমতাবস্থায় লাইভ ভিডিও সংগত কারনে দেশ বিদেশে খানিকটা ভাইরাল রুপ ধারন করে। সবাই জানতে চেয়েছেন খুটির খোঁজ।
এর আগে এই মিষ্টির দোকানটিকে রেড জোনে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করে্ছিলেন অার্মির উপস্থিতিতে বিজ্ঞ ভ্রাস্যমান আদালত।। সবাই রেড জোন বোঝেন অথচ যারা কারখানাটির পরিচালনা করেন তারা বোঝার চেষ্টা করেননা। অার তাই চ্যাপ্টা ব্যবসায়ীরা সংবাদপত্র ; কে খোঁজ খবর দিয়ে সহায়তা করেছেন। অার তাই কঠোর লক ডাউনেও কারখানা চালু ছিল। যা ছিল এনজিও গুলোর মত সদাশয় ডিসি স্যারকেও চোখে দেখছেননা এমন ঘরানার অবমাননা।
মিষ্টি ঘর চিনিয়ে অানার জন্যও লোক নিয়োগ। মাস্ক নাই, খালি গায়ে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে লা জওয়াব পরিবেশে লাইভ ভিডিও ক্যামেরাা তাদেরকে ধরে ফেলে এবং ব্যাপক সাড়া জাগায়। অগণিত অনুসারি যারা সব সময় ২৪ ঘন্টা যুক্ত অাছেন তাদের সবাইকে যুক্ত থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। কারন লক ডাউন এর কথা বাদ দিন, স্বাভাবিক পরিবেশেই আছেন ভাবুন সেই আবেদনানুযায়ী ন্যুনতম স্বাস্থ্য বিধিটুকুও ছিল অনুপস্থিত নিযুক্ত কারিগরদের সকলেরই মাঝে। যেখানে মাস্ক ছাড়া সেবা বন্ধ সেকারনে বিষয়টি টক অফ দ্যা টাউনে পরিণত হয়।