ভারত থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম:-
ভারত ও চিনের সীমান্তবর্তী এলাকা ভারতের জমি দখল কৃত তিব্বতের যাওয়ার কাছে ষষ্ঠ দলাই লামার জন্মস্থান তাওয়াং হঠাৎ করে দখল করে নেয়, ২০০, চিনা সেনাবাহিনীর সদস্যরা। খবর পেয়ে ছুটে আসেন ভারতের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। পাল্টা আক্রমণে চিনের সেনাবাহিনীর সদস্যরা পিছু হটে। এবং জনা কুড়ি চিনের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের বন্দী করে রাখে। এর পর দুই দেশের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে শান্তি বৈঠকে ভারতের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের হাতে ধরা পড়া চিনের সৈন্য বাহিনীর সদস্যদের মুক্তি করে দেওয়া। এবং ভারতের পক্ষ থেকে চিনের সৈন্যদের ভারতের ভূখণ্ডের মধ্যে প্রবেশের জন্য তিব্র প্রতিবাদ করে। ভারতের তিব্বতের তাওয়াং সীমান্ত এলাকা, ১৯৬২,সালে, দখল করে নেয় চীনের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। সেই সময় থেকে মাঝে মাঝে চিনের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ঢুকে পড়েন ভারতের ভূখণ্ডের মধ্যে। ভারত ও চীনের সীমান্ত এলাকা প্রায়, ২০০০, হাজার, কিলোমিটার দীর্ঘ। এর মধ্যে বহু এলাকা ফাকা পড়ে আছে কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই। তাছাড়া দুর্গম এলাকায় পাহাড় ও মালভূমি এবং নদী নালা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। ভারতের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের না থাকার সুযোগ নিয়ে বারে বারে প্রবেশ করে চিনের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। এর আগে ভারতের লাখাদ ও কিছু দিন আগে ভারতের হিমাচল প্রদেশের সিমলার কাছে এবং আজ ভারতের তাওয়াঙ জেলার অভ্যন্তরে প্রবেশ করবেন তা কল্পনার বাইরে ছিল। সম্পত্তি চিনের যে ভৌগোলিক মানচিত্র প্রকাশ করেন তাতে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ কে চিনের ভূখণ্ড বলে দেখানো হয়েছে। চিনের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা বার বার ভারতের সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতের ভূখণ্ডের মধ্যে প্রবেশ করার কারণ হিসেবে দেখা গেছে ভারতের সাথে চিনের কিছু সীমান্ত আছে সেগুলোর মানচিত্র সঠিক ভাবে দেখানো হয়নি তার জন্য ভুল বোঝাবুঝি মধ্যে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করেন ভারতের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা।