ডন ডেস্ক:-
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় চলছে মামলা বানিজ্য এতে বিভিন্ন সময় ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে নির্দোষ ব্যাক্তিদের। এমনি ঘটনা ঘটেছে উপজেলার আল্লাহর দর্গা গোরস্থান সংলগ্ন এলাকাতে, গত ২০ /০২/২০২২ তারিখ রাত আনুমানিক ৭ টার দিকে অসৎ কাজ করার উদ্দেশ্য আসে চামনা গ্রামের কিশোর শহিদুল ইসলাম সিপন, ঐ এলাকায় সিপন আসলে স্থানীয় লোকজন তাকে ধরে ফেলে এবং স্থানীয় লোকজনকে সিপন কোনপ্রকার সদুত্তর দিতে না পারলে রাতেই সেই কিশোর সিপনকে স্থানিয় লোকজন পুলিশ ডেকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। এ ঘটনার সময় অনেক উৎসুক লোকজন সেখানে জড়ো হলে স্থানীয় লোকজনরাই তাকে উদ্ধার পূর্বক পুলিশের হেফাজতে দিয়ে দেয় পরে অসুস্থ্য অবস্থায় সেই কিশোরকে দৌলতপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে সু চিকিৎসা করানো হয়। এমন অবস্থায় কিছু কুচক্রী সার্থন্ন্যসী মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার ও এলাকার শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করে অবৈধ ফাইদা লুটার জন্য সোনাইকুন্ডী গ্রামের শুনামধন্য ব্যাক্তিত্ব হাজী মিজানুর রহমান বিশ্বাসের ছোট ছেলে সোয়েব বিশ্বাসের নাম জড়িয় উক্ত ঘটনার জন্য দায়ী করে অপপ্রচার চালতে থাকে। এবং এ ঘটনায় সোয়েব বিশ্বাসকে তিন নাম্বার আসামি করে মোট ৭ জনের নামে ঐ কিশোরের মা মোছাঃ আম্বিয়া খাতুন বাদী হয়ে ঐ কুচক্রী মহল দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নিজে দৌলতপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলার সাথে সোয়েব বিশ্বাস সহ ৬ যুবকের কোন প্রকার সম্পৃক্ততা নেয় বলে জানান ঐ এলাকায় বসবাসরত সাধারণ জনগন এবং তারা আরো জানান,মামলাটি মূলত ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে করে এদের ফাঁসিয় দেওয়া হয়েছে
কিন্তু ঘটনার ঐ দিনে হাজী মিজানুর রহমান ছোট ছেলে সোয়েব তার বড় ভাই মাহি বিশ্বাসের সাথ ঢাকায় অবস্থান করে, ঢাকা সিটি কলেজে ভর্তিও হয়। এবং তার সকল প্রকার মূল ডকুমেন্টস আছে ফেঁসে যাওয়া ভুক্তভোগী পরিবারের কছে,আর বাকি ৬ জন অবস্থান করছিলো তাদের বাড়িতে পরে ঐ দিন রাত ৯ টার সময় ঢাকার গাবতলী বাস কাউন্টার থেকে এস ডি গাড়িতে টিকেট করে রাত তিনটার দিকে আল্লাহর দর্গায় এসে পৌঁছে সেখানে থেকে ফিরেই জানতে পারে যে এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে। এবং এ ঘটনার জন্য সোয়েব বিশ্বাসকে জড়িয়ে চলছে অপপ্রচার। এমন ঘটনায় ষড়যন্ত্র মুলক মামলায় ফেঁসে যাওয়া সোয়েব বিশ্বাস সহ ঐ ৬ জন যুবকের পরিবারের লোকজন হতাশা প্রকাশ করে বলেন কোন প্রকার দোষ না করেও এমন হয়রানি মূলক মামলা হওয়া সত্যি দুঃখ জনক ব্যাপার। এবিষয়ে দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ এস এম জাবীদ হাসান জানান কিশোর সিপনকে মারধরের ঘটনায় দৌলতপুর থানায় কিশোরর মা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন মামলা নাম্বার ৩৫।