বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
ফায়ার ফাইটার মেহেদী আজাদ ডুবুরি না হয়েও জিবনের ঝুঁকি নিয়ে পানির নিচ থেকে লাশ উদ্ধার করে আগামীকাল থেকে ৩দিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব শুরু কুষ্টিয়ার ঝাউদিয়ায় দুই গ্রুপের ব্যাপক গোলাগুলি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বজ্রপাতে নারীসহ চারজনের মৃত্যু কুষ্টিয়া আইলচারা ইউনিয়ন কৃষকলীগ নেতা কলম জোয়ার্দার এর খুটির জোর কোথায় শহিদ লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন এর মৃত্যুতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার শোকবার্তা মাগুরা ও ঝিনাইদহে সড়কে আট ঘন্টার ব্যবধানে নিহত -৫ কক্সবাজারের চকরিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করার সময় লেফটেন্যান্ট তানজিম ছরোয়ার নির্জন (বিএ-১১৪৫৩) শাহাদাত বরণ করেছেন হাটশহরিপুর ফরাজিপাড়ায় বসতবাড়িতে লুটপাট’ থানায় অভিযোগ জনি হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৩ পৌর কাউন্সিলর গ্রেফতার

দুই জেএমবি নেতার ২০ বছরের কারাদণ্ড

Reporter Name / ৩৩৩ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : রবিবার, ২২ মে, ২০২২, ৪:৩৮ অপরাহ্ন

ডন ডেস্ক:-

খুলনায় বিস্ফোরক দ্রব্য মজুদ করে নাশকতার পরিকল্পনার করা মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির দুই সদস্যকে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরো ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মানিকগঞ্জ জেলার ঘিওর উপজেলার মোড়াবাড়ি এলাকার আব্দুর রহমানের ছেলে নুর মোহাম্মদ অনিক ও বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার ঘাশুরদুয়ার এলাকার মো. রেজাউল করিমের ছেলে মোজাহিদুল ইসলাম। রবিবার বেলা ১১টার দিকে খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম আশিকুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিদ্বয় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালতে মামলা নথি থেকে জানা যায়, খুলনার সোনাডাঙ্গা গল্লামারী এলাকায় হাসনাহেনা নামের একটি বাড়িতে জেএমবি’র সদস্যরা নাশকতার জন্য বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্য মজুদ করে। ২০২০ সালের ২৫ জানুয়ারি রাত সোয়া ৩টার দিকে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সোনাডাঙ্গা থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করে। এ সময় দুজন সদস্যকে গ্রেপ্তার হয়। এ ঘটনায় ওইদিন রাতে সোনাডাঙ্গা থানার এসআই রোহিত কুমার বিশ্বাস বাদী হয়ে তাদের দুজনের নামে বিস্ফোরক আইনে মামলা দায়ের করে। একই বছরের ২২ আগস্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নগর গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক মো. এনামুল হক তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলা চলাকালীন মোট ১২ আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। মামলার রাষ্ট্রপক্ষের কৌসুলী কাজী সাব্বির আহমেদ জানান, জঙ্গি সদস্যদের গ্রেপ্তারের সময় দুটি রিমোট কন্ট্রোল বোমা ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। নাশকতা সৃষ্টির জন্য যা তারা নিজেরা তৈরি করেন। তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এ মামলায় সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর ....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর