বিশেষ প্রতিবেদক:-
ব্যবস্থা গ্রহন করলেও কোন অভিভাবক যোগা যোগ করেনি প্রধান শিক্ষক।
কুষ্টিয়া জিলা স্কুলের ২০২৩সালের নবম শ্রেণিতে শিক্ষক মিজানুর রহমান সিনহা কে ক্লাস রুটিন ও উত্তর পত্র মূল্যায়ন করা থেকে অব্যাহতির জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বরাবর গত ৭/৮/২২ তারিখে একটি অভিযোগ পত্র জমা দেন। যাতে স্কুলের ছাত্রদের অভিভাবকদের ৩০ জন সাক্ষরিত ।তাতে উল্লেখ থাকে যে প্রভাতি শিফ্ টের অস্টম শ্রেনির, ক, ও খ, শাখার শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের মিজানুর রহমান সিনহার উত্তর পত্র মূল্যায়নের বিষয়ে অভিযোগ ও আপত্তি আছে। অজানা কারনে অনেক মেধাবী ছাত্ররা তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী নম্বর পায়নি।ফলে ছাত্রদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। অভিযোগ পত্রে তারা উল্লেখ করেন যে।অস্টম শ্রেনীর গণিত সহ অনান্য শ্রেনিতে প্রভাতি শিফ্ টের ছাত্ররা অনেক কম নম্বর পেয়েছে। সে তুলনায় দিবা শিফ্ টের ছাত্ররা অনেক ভালো নম্বর পেয়ে ভালো ফলাফল করেছে। সচারাচর প্রভাতির গড় ফলাফল দিবার তুলনায় ভালো হয়। কিন্তু এবার প্রভাতির মেধাবী ছাত্ররা উক্ত শিক্ষকের মূল্যায়ন ক্রটির কারনে ভালো ফলাফল থেকে বঞ্চিত হয়েছে।তাই অভিভাবক রা উক্ত শিক্ষক কের বদলী অথবা নবম শ্রেণিতে ক্লাস রুটিনে না দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে কুষ্টিয়া জিলাস্কুলের প্রধান শিক্ষক জনাব এফতে খাইরুল ইসলাম স্যার কে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান যে মর্নিং শিফ্ টের ৩০জন অভিভাবকদের একটি আবেদন পেয়েছি, সাথে সাথে আমি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। কিন্তু তার পরে কোন অভিভাবকদের এক জন ও আমার সাথে সাক্ষাত করে নি তাদের আবেদন অনুযায়ী ছাত্রদের খাতা চেলেঞ্জ করে তা দেখার নিয়ম আছে, কি কারনে তারা কম নম্বর পেয়েছে তা খাতা দেখলেই যানা যাবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন অভিভাবকদের কেউ আমার সাথে সাক্ষাত বা যোগা যোগ করেনি।খাতা দেখার জন্য। উল্লেখ্য শিক্ষক মিজানুর রহমান এর বিরুদ্ধে সপ্তাহের ৩ দিন কোচিং না করার জন্য নাকি এ অবস্থা কিছু অবিভাবকের অভিযোগ।
উপদেষ্টা: বেলাল আহাম্মেদ, প্রকাশক ও সম্পাদক: মোঃ জাহিদুল হক ডন, বার্তা সম্পাদক : যাবির মাহমুদ
সম্পাদকীয় কার্যালয়: মঙ্গলবাড়িয়া বাজার, কুষ্টিয়া।
মোবাইল : ০১৭১২-৮১৪০৫৯,ইমেইল : thedonnews24@gmail.com।
ই-পেপার কপি