মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
ফায়ার ফাইটার মেহেদী আজাদ ডুবুরি না হয়েও জিবনের ঝুঁকি নিয়ে পানির নিচ থেকে লাশ উদ্ধার করে আগামীকাল থেকে ৩দিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব শুরু কুষ্টিয়ার ঝাউদিয়ায় দুই গ্রুপের ব্যাপক গোলাগুলি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বজ্রপাতে নারীসহ চারজনের মৃত্যু কুষ্টিয়া আইলচারা ইউনিয়ন কৃষকলীগ নেতা কলম জোয়ার্দার এর খুটির জোর কোথায় শহিদ লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন এর মৃত্যুতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার শোকবার্তা মাগুরা ও ঝিনাইদহে সড়কে আট ঘন্টার ব্যবধানে নিহত -৫ কক্সবাজারের চকরিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করার সময় লেফটেন্যান্ট তানজিম ছরোয়ার নির্জন (বিএ-১১৪৫৩) শাহাদাত বরণ করেছেন হাটশহরিপুর ফরাজিপাড়ায় বসতবাড়িতে লুটপাট’ থানায় অভিযোগ জনি হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৩ পৌর কাউন্সিলর গ্রেফতার

ভোলায় গভীর রাতে নারী ও যুবতিদের উপর যৌন, দৈহিক ও মানসিক নির্যাতন বেড়েছে

Reporter Name / ৭৮ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ, ২০২৩, ৯:১৬ অপরাহ্ন

মো.আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, মায়া টিভি খুলনা, ভোলা, বরিশাল, বাংলাদেশ:-বাংলাদেশরর অতি পরিচিত একটি সন্ত্রাসবাদী জেলার নাম ভোলা। বহু বছর আগে ইহা ভোলা মহকুমা ছিল। উক্ত ভোলা একবার নোয়াখালীর অধীনে ছিল। তার আগে বাকরগঞ্জের অধীন ছিল। সর্বশেষ বরিশালের অধীনে ছিল। ১৯৮৪ ইং সালে সরকারী এক গেজেটের মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ জেলায় পরিনত হওয়ার পূর্বাপর তথ্য হতে খুব সহজেই জানা যায় যে, বিভিন্ন অসভ্য জাতের মিশ্র প্রজাতির মানব সম্প্রদায় দিয়ে ভোলার জন বসতি গড়ে উঠেছে। তারই লেশ ধরেই পুরুষের দ্বারা ভোলা জেলায় ব্যাপক নারী ও যুবতিদের উপর ব্যাপক যৌন ও দৈহিক নির্যাতন চলছে। ইদানিং গভীর রাতে নারী ও যুবতিদের উপর ব্যাপক যৌন ও দৈহিক নির্যাতনের খবর পাওয়া গেছে। এই ধরনের ব্যাপক যৌন ও দৈহিক নির্যাতন চালানোর জন্য এক ধরনের বিবাহ বেপারী সরজমিনে সক্রিয় রয়েছে। তারা টাকার চুক্তিতে নিযুক্ত হয়ে ঘটকালীর নামে বিভিন্ন অল্প বয়সী ছেলে ও অল্প বয়সী মেয়ের মধ্যে বেআইনি বিবাহ ঘটিয়ে থাকে। হাতের মেহেদির রং না উটতেই কয়েক দিন পরই সৃজিত বিবাহধারী ম্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বনিবনাহানী দেখা দেয়। ভূক্তভোগি পরিবারগুলো উহার প্রতিকার চাইলেই ঘটকপক্ষ সংশ্লিষ্ট নারী বা যুবতির উপর যৌন ও দৈহিক নির্যাতন চালিয়ে উক্ত পরিস্থিতি দমন করে। সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশনের সন্ত্রাসবাদী জাহানপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী আট কপাট নামের এলাকার বাল্য বিবাহের ঘটক ও লুচ্ছা রাকিব নামে পরিচিত বহুরুপি রাকিবের সাথে আলাপ করে জানা গেছে যে, সে যখন যেই সরকার ক্ষমতায় থাকে তখন সেই সরকারের লোকের বেশ ধরে। প্রতি বিবাহ সম্পাদনে সে মেয়ের পক্ষ হতে পাঁচ হাজার টাকা মেরে দেয়। এবং ছেলের পক্ষ থেকে যতটুকু পারে ততটুকুই মেরে দেয়। বিবাহে যৌতুক সংক্রান্ত লেন-দেন থাকলে প্রতি এক লাখ টাকায় তাকে দশ হাজার টাকা হারের এমাউন্ট দিতে হয়। এই ধরনের লেন-দেনে কোন ভুলভাল খাকলে সংশ্লিষ্ট মেয়ের উপর দিনে ও রাতে যৌন ও দৈহিক নির্যাতন চালিয়ে পরিস্থিতি দাবিয়ে দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান বাজার এলাকার লোকমান মাঝি, মহিউদ্দিন মাঝি, ইউসুফ মাঝি সহ অন্যান্য ঘটকদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে যে, মেয়েদের উপর যৌন ও দৈহিক নির্যাতন পরিচালনা করার জন্য মেয়ের মায়ের সমর্থণ নিয়েই করা হয়। আবার চরফ্যাশনের সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুরের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের শীর্ষ টেরর আবুতাহের মাষ্টার এর বাড়ীর দরজার মসজিদের উত্তর পাশের কুখ্যাত মোরগ চোর মমিন (পিতা- মোঃ কাজল) এর ঘটক বিহীনভাবে সম্পাদিত এক বাল্য বিবাহ পরবর্তী ঘটনাবলী হতে জানা গেছে যে, মমিনের নানা – নদী পথের জাহাজের চোরাই তৈল বেচাকেনার কাজে নিয়োজিত ছিল। নানী বিভিন্ন হোটেলে ও পতিতালয়ে যৌন কাজে নিয়োজিত থাকে। এবং নারী ও যুবতি বিক্রি করে। মোরগ-মুরগী চোর মমিন এর মা, মামা, খালা ও মামীরা একই কাজ করে। মমিন তার বাল্য বিবাহিতা স্ত্রীকেও দিনে-রাতে একই রকম যৌন, দৈহিক ও মানসিক নির্যাতন করে। গত বুধবার দিবাগত রাতে মমিন তার স্ত্রীকে দক্ষিন আইচা হতে ধরে রাতে বোরাক গাড়িতে তুলে দক্ষিন আইচা হতে তার বাড়ি পর্যন্ত সমগ্র পথে মা-পুত্র মিলে দফায় দফায় ব্যাপক যৌন, দৈহিক ও মানসিক নির্যাতন করার খবর পাওয়া গেছে। বোরাকের ড্রাইভার বিভিন্ন সাংবা্দিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাথে যোগাযোগ করে উক্ত বিষয়টি জানানোর চেষ্টা করেছে। ছবিতে বাল্য বিবাহের ঘটক রাকিব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর ....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর