নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম:-
পশ্চিম বাংলার ভোট পরবর্তীতে যে হিঙসার ঘটনা ঘটেছিল তার তদন্ত করতে এসে শাসক দলের হামলার মুখে পড়েছিল এবং তাদেরকে অসহোযোগিতা করার পরিপ্রেক্ষিতে আজ খাম বন্ধ রিপোর্ট জমা দেয়। সেই রিপোর্ট অনুযায়ী আজ কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি শ্রী রাজেশ বিন্ডাল রাজ্যে সরকার এর এডভোকেট জেনারেল শ্রী কিশোর দওকে প্রশ্ন করেন আপনারা কি পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জানতে। তখন পশ্চিম বাংলা সরকার পক্ষ থেকে এডভোকেট জেনারেল শ্রী কিশোর দও জানান যে এই বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে আই জি আইন শৃঙ্খলা জনাব জাভেদ আখতার সামিম জমা দিয়েছেন। তখন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শ্রী রাজেশ বিন্ডাল রাজ্যে সরকার এর কাছে জানতে চান, যাদবপুর এর ঘটনায় ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের যে ভাবে হেনস্থা করা হয়েছে তার তদন্ত রিপোর্ট ও কি ব্যাবস্থা নেওয়া হয়েছে। তখন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শ্রী রাজেশ বিন্ডাল এর ডিভিশন বেঞ্চ কে রাজ্যে সরকার পক্ষে জানানো হয়েছে যে। ঔ ঘটনার তদন্ত ডি এস পি, ডি জি পি জনাব রসিদ মনির খান আই পি এস সব জানেন। তখন তার রিপোর্ট পেশ করতে বলেন। কিন্তু ঔ রিপোর্ট এ ভারতের মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের উপর হামলা চালানোর ঘটনা তেমন ভাবে উল্লেখ করা নেই। এবং রাজ্যের বিজেপি কর্মী শ্রী অভিজিৎ সরকার এর মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে কি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার তা জানতে চান। সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যে সরকার কে তিব্র ভৎসনা করেন এবং ডি এস পি এস জি জনাব রসিদ মনির খান আই পি এস কে যাদবপুর হামলা কান্ডের ঘটনায় শো কাজ করা হয়েছে। সেই সাথে রাজ্যের ভোট পরবর্তীতে হিঙসার ঘটনা ঘটনা, এবং ঘরবাড়ি লুট ও অত্যাচার এবং ঘরছাড়া করা বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীদের। এবং ভোট পরবর্তীতে হিঙসার ঘটনা ও মৃত্যুর ঘটনার সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যাবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ এর সদস্যরা জানিয়েছেন যেখানে মানুষ উপর অত্যাচার ও জুলুম এবং ঘরবাড়ি ভাঙচুর করা হবে এবং মানুষ কে বাড়ি ছাড়া করা হবে ও মানুষের উপর নৃশংস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে মানুষ কে মারা হবে, আর কলকাতা হাইকোর্ট চুপ করে বসে দেখবে তা যেন কেউ না ভাবে। সমস্তো ঘটনার উপযুক্ত সাজা হবে। সেই সঙ্গে এই ঘটনার পরবর্তীতে শুনানি চলবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।