বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
ফায়ার ফাইটার মেহেদী আজাদ ডুবুরি না হয়েও জিবনের ঝুঁকি নিয়ে পানির নিচ থেকে লাশ উদ্ধার করে আগামীকাল থেকে ৩দিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব শুরু কুষ্টিয়ার ঝাউদিয়ায় দুই গ্রুপের ব্যাপক গোলাগুলি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বজ্রপাতে নারীসহ চারজনের মৃত্যু কুষ্টিয়া আইলচারা ইউনিয়ন কৃষকলীগ নেতা কলম জোয়ার্দার এর খুটির জোর কোথায় শহিদ লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন এর মৃত্যুতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার শোকবার্তা মাগুরা ও ঝিনাইদহে সড়কে আট ঘন্টার ব্যবধানে নিহত -৫ কক্সবাজারের চকরিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করার সময় লেফটেন্যান্ট তানজিম ছরোয়ার নির্জন (বিএ-১১৪৫৩) শাহাদাত বরণ করেছেন হাটশহরিপুর ফরাজিপাড়ায় বসতবাড়িতে লুটপাট’ থানায় অভিযোগ জনি হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৩ পৌর কাউন্সিলর গ্রেফতার

প্রকাশ্য চলছে অবৈধভাবে পশ্চিম বাহিরচর নদীর তীরের মাটি ও বালু কাটার মহোৎসব

Reporter Name / ৩৮৬ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ, ২০২২, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন

ডন ডেস্ক:-

কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলাধীন বাহিরচর ইউনিয়নের পশ্চিম বাহিরচর এলাকার পদ্মা নদী ধার থেকে অবৈধ ভাবে বালি ও মাটি উত্তোলন করছেন একটি মহল। ৫ টি পয়েন্ট থেকে ভাটা মালিক সিরাজ, রহিম, শিশির, গুড্ডু, রাজন,সোহাগ,হামিদুল,ফজলু মন্ডল, সখি ও আবুর নেতৃত্বে চলছে পদ্মা নদীর তীর থেকে প্রকাশ্য দিনে ও রাতের মাটি ও বালু উত্তোলন মহোৎসব । বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার জাতীয় এবং স্হানীয় পত্রিকার লেখা লেখি হলেও মাটিখেকো ও বালুখেকোদের অবৈধ্যভাবে মাটি কাটা বন্ধ হয়নি বরং দলীয় প্রভাব খাটিয়ে তাদের অকর্ম বীরত্বেরর সাথে চালিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ২থেকে ৩ মাস আগে উপজেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করে মাটি ও বালু উত্তোলন বন্ধের নির্দেশনা দিলেও বালুখেকো এবং মাটি খেকোদের বালি ও মাটি উত্তোলন এখনো বন্ধ হয়নি। প্রশাসনকে একপ্রকার চ্যালেঞ্জ করেই দলীয় শক্তির ছত্রছায়ায় বালি এবং মাটি কাটা অব্যাহত রয়েছে। মাটি এবং বালি কাটার ফলে হুমকির মুখে রয়েছে বেরিবাঁধ সহ সমগ্র এলাকা। সচেতন মহল মনে করছেন ভেকু মেশিন দিয়ে অবৈধ ভাবে অবিরত বালি এবং মাটি কাটা চলতে থাকলে আগামী বর্ষা মৌসুমে কোনভাবেই বেরিবাঁধ রক্ষা করা সম্ভব হবে না। বেরিবাঁধ এলাকা থেকে ভেকু দিয়ে বালি ও মাটি উত্তোলন করে ড্রাম ট্রাক এবং বাটাহাম্বার যোগে বিভিন্ন অবৈধ ইট ভাটায় নেওয়া হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রাস্তাঘাট নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। প্রকাশ্যে দিবালোকে এমন কর্মযজ্ঞ চললেও বালি খেকো এবং মাটি খেকোদের কাছে যেন অসহায় সবাই। নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক মাটি কাটা মালিক জানান এই ৫ টি পয়েন্ট থেকে প্রতিদিন প্রায় ১৫ লক্ষ মাটি ও বালি বিক্রি হয়।দলীয় নেতার লোকেরা ৭ দিন পরপর ৫ টি পয়েন্ট থেকে হিসাব করে আমাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে যায়।তিনি আরো বলেন নেতারা প্রসাশন সহ বিভিন্ন জায়গা ম্যানেজ করে বলেই এখানে কোন অভিযোন হয়না।অভিযোগ রয়েছে সিরাজের অবৈধ ইটভাটার নিজস্ব ভেকু দিয়ে মাটি উত্তোলন করার।
স্থানীয়রা বলেন ইতিপূর্বেও নদী থেকে অবৈধভাবে বালি ও মাটি উত্তোলনের কারণে আমাদের ফসলি জমি এবং বিটা মাটি নদীগর্ভে চলে গেছে। প্রশাসন যদি নদী কুল থেকে বালু ও মাটি উত্তোলন বন্ধ না করে হয়তো আগামী বর্ষা মৌসুমে আবারো ভেঙে যাবে এই এলাকা। ভিটা মাটি হারিয়ে অসহায় হয়ে যাবে হাজারো পরিবার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর ....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর