রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
কুষ্টিয়া শিলাইদহ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ডিগ্রী কলেজ সরকারি করনের দাবি কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলার আসামী ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু কারাগারে ভূমিদস্যুরাই এখন বিচারহীন অপরাধী দুই এএসআই হত্যা: আসামি ধরতে গিয়ে ফের পুলিশের ওপর হামলা কুষ্টিয়ায় নিজের গলাই ছুরি চালিয়ে বৃদ্ধার আত্মহত্যা কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বাবা-মা ও মেয়ের মৃত্যু চোখের পানি ধরে রাখতে পারছি না বুক ফেটে যাচ্ছে ফায়ার ফাইটার মেহেদী আজাদ ডুবুরি না হয়েও জিবনের ঝুঁকি নিয়ে পানির নিচ থেকে লাশ উদ্ধার করে আগামীকাল থেকে ৩দিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব শুরু কুষ্টিয়ার ঝাউদিয়ায় দুই গ্রুপের ব্যাপক গোলাগুলি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বজ্রপাতে নারীসহ চারজনের মৃত্যু

পান্টি ডাকুয়া নদীর ব্রীজে পারাপারে নেই বিকল্প রাস্তা, ব্রীজে উঠতে লাগবে মই

Reporter Name / ৪৩০ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২, ১১:৩১ অপরাহ্ন

ডন ডেস্ক:-

কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার পান্টি ইউনিয়নে এক মাস আগে পান্টি বাজার ডাকুয়া নদী ব্রীজ ভেঙে ফেলা হয়েছে। কিন্তুু বিকল্প কোন রাস্তা ব্যবস্থা না করে ব্রীজটি ভেঙে ফেলার কারণে ব্রীজের দুই পাশের মানুষজন এ রকম গৃহবন্দি হয়ে পড়ার অবস্হা হয়ছে । ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অবহেলা ও স্থানীয় প্রশাসনের দায়িত্বহীনতার কারণে পান্টি, চাঁদগ্রাম যদুবয়রা, বাগুলাট ওসমানপুর ইউনিয়ন সহ পাশে জেলার জেলার কাঁচেরকোল ইউনিয়র, শৈলকূপা, ও ঝিনাইদহ জেলার প্রতিদিন প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ও অটোরিকশা, ভেনগাড়ী, মটরসাকেল, নচিমন,করিমন, সিএনজি মাইক্রোবাস,ট্রাক ও বাস সহ প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার যানবাহন এই ব্রীজ দিয়ে যাতায়াত করে থাকে। মোটা অংকের অর্থ আত্মসাতের উদ্দেশে বিকল্প রাস্তা নির্মাণ না করে পুরনো ব্রিজ ভেঙে ফেলায় এই দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে, এখন এই ব্রীজে উঠতে হলে বাঁশ বেধে উঠতে হবে অথবা মই লাগবে বলে এলাকাবাসী জানায়। টেন্ডার চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণকালে জনগণের চলাচল নির্বিঘ্নে করতে বিকল্প রাস্তা নির্মাণ করার কথা। কিন্তু স্থানীয়দের অনুরোধ সত্ত্বেও কর্ণপাত করেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ফলে গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতেই জলাশয়ে পরিণত হয়েছে নির্মাণাধীন স্থানটি। গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে উপজেলা থেকে বিছিন্ন হয়েছেন ব্রীজ দিয়ে চলাচলকারী গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। কয়েকজন এলাকাবাসী বলেন, কাজ শুরু করার সময় আমরা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে বিকল্প সড়ক তৈরির জন্য বার বার অনুরোধ করেছি। কিন্তু তারা করে নাই। শুষ্ক মৌসুমে ব্রিজের পাশের জমি দিয়ে চলাচল করতে পারলেও ঈদের দুইদিন আগে থেকে আমরা গৃহবন্দি হয়ে আছি। রাস্তা না থাকার কারণে জমির ধান ঘরে তুলতে পারছেন না বলে জানালেন স্থানীয় কৃষকরা।
তারা বলেন, জমির ধান কেটে রেখেছি। সেই ধান বাড়ি আনার জন্য প্রায় ১৫ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরতে হবে। পরিবহণ খরচ দ্বিগুণেরও বেশি হবে। তাই জমিতে রেখেই পাহারা দিচ্ছি। এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বধিকারীর মোঃ ফারুকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন রাস্তার আশে পাশের দোকান দাররা তাদের দোকান ঘড় সরিয়ে নিচ্ছে না বলে রাস্তা করা সম্ভব হচ্ছে না। আপনারা বেশী বেশী করে পত্রিকায় লেখা-লেখি করে ভাই যদি দোকান সব উঠে যায় তা হলে রাস্তা তৈরী করা সম্ভব হবে। এ বিষয়ে আমি আর কিছুই বলতে পারব না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর ....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর