বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
ফায়ার ফাইটার মেহেদী আজাদ ডুবুরি না হয়েও জিবনের ঝুঁকি নিয়ে পানির নিচ থেকে লাশ উদ্ধার করে আগামীকাল থেকে ৩দিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব শুরু কুষ্টিয়ার ঝাউদিয়ায় দুই গ্রুপের ব্যাপক গোলাগুলি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বজ্রপাতে নারীসহ চারজনের মৃত্যু কুষ্টিয়া আইলচারা ইউনিয়ন কৃষকলীগ নেতা কলম জোয়ার্দার এর খুটির জোর কোথায় শহিদ লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন এর মৃত্যুতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার শোকবার্তা মাগুরা ও ঝিনাইদহে সড়কে আট ঘন্টার ব্যবধানে নিহত -৫ কক্সবাজারের চকরিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করার সময় লেফটেন্যান্ট তানজিম ছরোয়ার নির্জন (বিএ-১১৪৫৩) শাহাদাত বরণ করেছেন হাটশহরিপুর ফরাজিপাড়ায় বসতবাড়িতে লুটপাট’ থানায় অভিযোগ জনি হত্যা চেষ্টা মামলায় ০৩ পৌর কাউন্সিলর গ্রেফতার

এক খরচে ৪০ বছরের আয়

Reporter Name / ৪৯০ বার নিউজটি পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৭ আগস্ট, ২০২১, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন

মোঃমেরাজুল ইসলাম,পঞ্চগড়ঃ

সর্বউওরের জেলা পঞ্চগড়, গত কয়েক বছর ধরে এ অঞ্চলের সুপারি দেশের বিভিন্ন জেলা শহর গুলোতে বাজারজাত করা হতো বলে এ অঞ্চলের সুপারি অনেক জন প্রিয় হয়ে উঠেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে। এ অঞ্চলের মানুষের নিজের প্রয়োজনসহ প্রতিবেশী কিংবা অতিথি বাড়িতে আসলেই শুরুতেই সমাদর করা হতো পান সুপারি দিয়ে। তাই এখান কার প্রত্যন্ত গ্রামঅঞ্চলের বেশির ভাগ মানুষের বাড়িতে দেখা যেত সুপারির গাছ ও সাথে পান গাছ। প্রয়োজনের পর বাড়তি সুপারি বাজারে বিক্রি করেও হতো মোটা অংকের লাভ। সময় ও কালের পরিবর্তনে বর্তমানে পঞ্চগড়ে ব্যপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সুপারির চাষ ও সুপারির সাথে পান চাষ। বাগান ভিত্তিক ছাড়াও এখন মানুষ আনাচে কাঁনাচে, অনাবাদিসহ আবাদকৃত জমিতে এমন কি আঙ্গিনাতেও সুপারি চাষ করছেন এলাকার লোকজন।বিনা খরচে মোটা অংকের আয় হওয়ায় ধীরে ধীরে বাড়ছে সুপারি চাষ। গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর সুপারির বাজার মূল্য অনেক ভালো থাকায়,অনেকেই বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সুপারির চাষ করছেন। জেলাতে মোট ৪৪৫ হেক্টর জমিতে ছোট বড় মিলে প্রায় ৫০০টি সুপারির বাগান গড়ে উঠেছে। এক একটি গাছে সুপারির ফলন ধরেছে ৩ থেকে ৪ পন।আর এ সুপারি বাজার জাত করা হয় এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত চলে সুপারি বেচাকেনা। সুপারি শেষ হতে না হতেই আবার ফল আশা শুরু করে,এ অঞ্চলের সুপারির জাত, স্বাদ, রং আকারে বড় হওয়ায় বাজারে এর চাহিদা অনেক বেশি, তাই দামও আশানুরুপ। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবছরে দাম পেয়েছে দ্বিগুন, প্রতি পন সুপারি বিক্রি হয়েছে ৪৫০শ থেকে ৫০০’শ টাকা। এ চাষে নেই কোন খরচ। লাভজনক ফসল হওয়ায় এ অঞ্চলের মানুষ সুপারি চাষে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।সদর উপজেলার সুপারি চাষি মোঃফরহাদ হক (৩০) জানান, ‘গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর সুপারি দাম ভালো, ৪০ হাজার টাকার সুপারি এবার ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে, আবার সুপারি গাছের সাথে পান চাষ করে বাড়তি আয় হচ্ছে বছরের পর বছর । এক খরচে প্রায় দুই আবাদ পরিসরে সুপারির বাগানের পরিধি বৃদ্ধি পাচ্ছে এলাকা জুরে। এই চাষে সেচ বা সার বীজ ব্যবহারের তেমন কোন প্রয়োজন হয় না, বলে সুপারি চাষিরা মায়া টিভি প্রতিবেদনে জানায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর ....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর